মহাকর্ষ বল

 

মহাকর্ষ কী?

গাছ থেকে ফল পেকে নীচে পড়ে, nvZ †_‡K GKwU Kjg dm‡K †M‡j Zv gvwU‡Z c‡o hvq| †h †Kv‡bv wRwbm DuPz †_‡K †Q‡o w`‡j Zv wb‡P c‡o| evZv‡mi g‡a¨ GKUzK‡iv BU fvwm‡q ivLv hvq bv| wKš‘ wK we¯§q! gnvk~‡b¨ ‡f‡m _v‡K †KvwU †KvwU MÖn bÿÎ gnvRvMwZK e¯‘mg~n| c„w_exi Uv‡b e¯‘ gvwU‡Z co‡Q, wKš‘ Puv` †Kb gvwU‡Z co‡Q bv? †mŠi RM‡Zi MÖn¸‡jv †K‡bv Kÿ Pz¨Z n‡”Q bv| Gme cÖ‡kœi DËi gnvKl© ej, AwfKl© ej|

AvBRvK wbDUb, M¨v‡jwjI M¨vwjjvB, †Kcjvi cÖgyL weÁvbx gnvKl© e‡ji m~Î, MÖ‡ni MwZ msµvšÍ †Kcjv‡ii m~Î, AwfKl© ej I Zvi cÖfve, gnvKl© ej I Zvi †ÿÎ, K…wÎg DcMÖn, gyw³ †eM Ges GZr msµvšÍ ivwkgvjvi cÖwZcv`b m¤ú‡K© wewfbœ ZË¡ I Z_¨ Dc¯’vcb K‡i‡Qb| Zv wb‡q M‡o D‡V‡Q c`v_©weÁv‡bi †gŠwjK Áv‡bi welqe¯‘ gnvKl© I AwfKl©| gnvKl©- c`v_©weÁvb Z_v ejwe`¨v Aa¨q‡bi Ab¨Zg ¸iæZ¡c~Y© Aa¨vq|

1618 wLª. weÁvbx †R †Kcjvi m~h©‡K †K›`ª K‡i MÖn¸‡jvi N~Y©b I Zv‡`i MwZ m¤úKx©q m~Îvewj cÖKvk K‡ib| wKš‘ gnvRvMwZK e¯‘mg~n Ges †mŠi gÛjxi MÖn DcMÖnmg~n †Kvb e‡ji cÖfv‡e Nyi‡Q ev mvg¨e¯’vq Av‡Q †m m¤ú‡K© †Kcjvi ev ZrKvjxb weÁvbx‡`i †Kv‡bv my®úó aviYv wQj bv|

1764 mv‡j weÁvbx AvBRvK wbDUb gnvwe‡k¦i ci¯úi †hvMm~Înxb e¯‘mg~‡ni mvg¨ve¯’v eRvq _vKv Ges m~‡h©i Pviw`‡K MÖnmg~‡ni N~Y©‡bi KviY wnmv‡e GK ai‡bi mve©Rbxb e‡ji aviYv Dc¯’vcb K‡ib| Gi bvg †`qv nq gnvKl© ej| GB ej n‡jv gnvwe‡k¦i cÖ‡Z¨KwU e¯‘ KYvi g‡a¨ ci¯úi‡K AvKl©Y ej| A_©vr †h ej Øviv gnv we‡k¦i cÖwZwU e¯‘ KYv G‡K Aci‡K wb‡Ri w`‡K AvKl©Y K‡i Zvi bvg gnvKl© ej|

GB gnvKl© ej m¤ú‡K© wbDUb GKwU m~Î †`b| GwU wbDU‡bi gnvKl© e‡ji m~Î bv‡g L¨vZ| m~ÎwU n‡jv: gnvwe‡k¦i cÖwZwU e¯‘KYv G‡K Aci‡K wb‡Ri w`‡K AvKl©Y K‡i| GB AvKl©Y e‡ji gvb e¯‘KYv؇qi f‡ii ¸Yd‡ji mgvbycvwZK, G‡`i ga¨eZx© `~i‡Z¡i e‡M©i e¨¯ÍvbycvwZK Ges GB ej e¯‘KYv؇qi †K›`ª ms‡hvRK mij †iLv eivei wµqv K‡i| 

 

প্রসঙ্গঃ ইউনিফাইড ফিল্ড থিওরি (Unified Field Theory) বা “সমন্বিত ক্ষেত্র তত্ত্ব”  

বিজ্ঞানী আলবার্ট আইনস্টাইনের মৃত্যুর পর, বিশ্বের সব পত্রিকার শিরোনাম করা হয়, “The unfinished manuscript of the greatest work, of the greatest scientist of our time”। কি সেই অসমাপ্ত কাজ ? আর কেনই বা তার মত একজন কিংবদন্তী বিজ্ঞানী তা শেষ করে যেতে পারলেন না ? আইনস্টাইন তার জীবনের শেষ ৩৫ বছর এই অসমাপ্ত কাজ শেষ করার চেষ্টা করে গেছেন, কিন্তু কোনভাবেই কুল-কিনারা করতে পারেন নি। সাধারণ মানুষের কাছে তাই সবচেয়ে বড় ধাঁধা ছিল, কি এমন কাজ যা আইনস্টাইনের মত একজন বিজ্ঞানী তার জীবনের শেষ সময় পর্যন্ত চেষ্টা করেও সফল হতে পারলেন না !তিনি যে তত্ত্বের জন্য তার জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কাজ করে গেছেন তার নাম, ইউনিফাইড ফিল্ড থিওরি(Unified Field Theory) বা “সমন্বিত ক্ষেত্র তত্ত্ব” । 

আইনস্টাইন মারা যাবার দশক দুয়েক পরেই বেশ কিছু বড়সড় পরিবর্তন আসে। ষাটের দশকের শেষের দিকে বিজ্ঞানীরা এমন একটি তত্ত্বের প্রয়োজন অনুভব করেন। তখন নতুন নতুন প্রযুক্তির সাহায্যে পরমাণুর জগত ও মহাকাশের অনেক অজানা রহস্য উন্মোচিত হতে থাকে। এসময় তাদের প্রধান লক্ষ হয়ে দ্বারায় এমন একটি তত্ত্ব নির্মাণ করা, যা প্রকৃতির সবগুলো বলকে একীভূত করতে পারে। মূলধারার গবেষকরা বুঝতে পারেন, প্রকৃতিতে যে চারটি মৌলিক বল আছে তাদের একীভূত না করতে পারলে নতুন নতুন সমস্যার সমাধান করা সম্ভব না। আর প্রকৃতিকেও বোঝা সম্ভব না। আইনস্টাইনের স্বপ্নের “ ইউনিফাইড ফিল্ড থিওরি ” তখন বিজ্ঞানীদের বাস্তব প্রয়োজন হয়ে দ্বারায়  এমন একটি তত্ত্ব গঠন যা প্রকৃতির জানা সকল বল ও ঘটনাকে ব্যাখ্যা করতে পারে; এমন একটি সমীকরণ, যা দিয়ে প্রকৃতির সবকিছু বর্ণনা করা যায়। আইনস্টাইনের বিশ্বাস ছিল, এমন একটি তত্ত্ব অবশ্যই আছে, যা দিয়েই প্রকৃতির সবকিছু বর্ণনা করা যাবে।  

মহাকর্ষকে সরলভাবে ব্যাখ্যা করা সম্ভব!

আইনস্টাইন স্থানকে পরম না ধরে গতিশীল প্রবাহ বা নমনীয় চাদরের মতো করে কল্পনা করতেন। এভাবে মহাকর্ষকে সরলভাবে ব্যাখ্যা করা সম্ভব। এ তত্ত্ব বলে, কোনো বস্তু বা শক্তির উপস্থিতিতে তার চারপাশের নমনীয় চাদরের মতো স্থান বেঁকে যায়। এতে বস্তুটির কাছের বস্তুগুলোর গতিপথ বদলে যায়। আইনস্টাইনের চিত্রমতে, মহাকর্ষ বল বলে কিছু নেই, আসলে পুরোটাই স্থানের বিকৃতি বা বক্রতার ফল।

আইনস্টাইনের সাধারণ আপেক্ষিকতা অনুযায়ী, সূর্য তার চারপাশের স্থানকে বাঁকিয়ে দিয়েছে। তাই পৃথিবীর কাছে যেটা সরলপথ, সেটি আসলে একটি বৃত্তাকার পথ (বা উপবৃত্তাকার) বলে মনে হয়। এই দৃষ্টিভঙ্গিতে মহাকর্ষীয় ভর কোনো চার্জ নয়, বরং কোন বস্তু তার চারপাশের স্থানকে কতটুকু বক্র করতে পারে তার পরিমাণ।

সাধারণ আপেক্ষিকতার তত্ত্বটাকে যতই উদ্ভট বলে মনে হোক না কেন, এটা স্থানীয় মহাকর্ষ, মহাজাগতিক মহাকর্ষ এবং মহাবিশ্বের অনেক অদ্ভুত পরিঘটনা সঠিকভাবে ব্যাখ্যা করতে পারে। এ তত্ত্ব ব্যাখ্যা করে, আলো কেন বস্তুর চারপাশে বেঁকে যায় এবং আপনার জিপিএস কেন কাজ করে। এমনকি কৃষ্ণগহ্বরের ভবিষ্যদ্বাণী করে তত্ত্বটি।






Comments

Popular posts from this blog

যে জাতির রাজা-বাদশাহরা ছিলেন বিজ্ঞানী!

সেন্টার অব ইসলামিক রিসার্চ ফর নিউক্লিয়াস অ্যান্ড নিউরণ (CIRNN )

Update 8 Dec, 2023